মাসুদ রানা সিরিজের পিডিএফ
সুপ্রিয় বন্ধুগন আশা করছি সবাই ভালো আছেন। হোম কোয়ারেন্টাইনের এই সময়ে নিজের একাকিত্ব কাটতে পড়ে ফেলুন বাংলাদেশের জনপ্রিয় থ্রিলার এন্ড এডভেঞ্চার সিরিজ মাসুদ রানার নতুন বই
৪৫৭- গুপ্তবিদ্যা চলুন তার আগে দেখে নেই
মাসুদ রানা পরিচিতি :
বাংলাদেশের জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক কাজী আনোয়ার হোসেনের সৃষ্ট একটি কাহিনী-চরিত্র। ১৯৬৬ খ্রিস্টাব্দে ধ্বংস পাহাড় প্রচ্ছদনামের প্রথম গ্রন্থটি থেকে শুরু করে সেবা প্রকাশনী থেকে মাসুদ রানা সিরিজে এই চরিত্রকে নিয়ে চার শতাধিক গুপ্তচরবৃত্তীয় কাহিনীর বই প্রকাশিত হয়েছে।[২] সিরিজের প্রথম দুইটি বই মৌলিক হলেও পরবর্তীতে ইংরেজি ও অন্যান্য ভাষার বইয়ের ভাবানুবাদ বা ছায়া অবলম্বনে রচিত হওয়া বইয়ের আধিক্য দেখা যায়। মাসুদ রানার চরিত্রটিকে মূলত ইয়ান ফ্লেমিংয়ের সৃষ্ট জেমস বন্ড চরিত্রটির বাঙালি সংস্করণ হিসেবে সৃষ্টি করেছিলেন লেখক। কিন্তু বর্তমানে সিরিজটি বাংলা বই এর জগতে স্বকীয় একটি স্থান ধরে রেখে পথ চলছে।
মাসুদ রানা ৪৫৭ গুপ্তবিদ্যা || কাহিনী সার সংক্ষেপঃ
করুণ আকুতি জানালেন ধনকুবের পিয়েরে উইনিং। মরতে বসেছে তাঁর নাতনি, ব্যর্থ হয়েছে আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞান, এখন কেবল একটা মিথ… অ্যালকেমির পুরনো এক পাণ্ডুলিপিই হয়তো পারে মিনতিকে বাঁচাতে। চমকে গেল রানা মেয়েটির নাম শুনে। সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়ে রানা বুঝল, অনুরোধে ঢেঁকি গিলেছে। ওই পাণ্ডুলিপির অস্তিত্ব আছে কি না তা নিয়ে সন্দেহ তো আছেই, ঝামেলা হিসেবে সঙ্গে জুটে গেছে কানাডিয়ান এক একরোখা সুন্দরী। কোনও এক গুপ্তসংঘও নিজেদের স্বার্থ হাসিল করতে চায় ওটার সাহায্যে… যে-কোনও মূল্যে। একাধিকবার মরণফাঁদ পাতল তারা রানা-সেলেনার জন্য। উপযুক্ত জবাব দিল রানাও। কিন্তু ও জানত না, সব শেষ হয়ে গেছে ভেবে যখন সতর্কতায় ঢিল দিয়েছে একটু, তখনই চুপিসারে হাজির হয়ে যাবে শত্রুপক্ষের ভয়ঙ্করতম খুনিটা।
তো বন্ধুরা আজ এই পর্যন্তই, আবারো নতুন কিছু নিয়ে হাজির হবো। ধন্যবাদ